ব্যুরো রিপোর্ট: উৎসবের মরশুমে করোনার থার্ড ওয়েভের শঙ্কা দূরেই রাখছে দৈনিক করোনা গ্রাফ। আগও ২০ হাজারের নীচে করোনা ভাইরাসের দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫,৮২৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে মারা গিয়েছেন ২২৬ জন।
কেরলে করোনা ভাইরাসের অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ১ লক্ষের নীচে নেমেছে।দেশের করোনা সংক্রমণের দৈনিক গ্রাফ গত কয়েকদিন ধরেই নিম্নমুখী। দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩,৪০,০১,৭৪৩। দেশে অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা েকন ২,০৭,৬৫৩ জন। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিম্নমুখী হলেও দুর্গাপুজোর ভিড় আশঙ্কায় রয়েছেন চিকিৎসকরা।
তাঁরা বারবার অনুরোধ করেছেন শিশুদের ভিড়ের মধ্যে নিয়ে বেরোবেন না। দেশে সুস্থতার সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। দেশে এখন সুস্থতার সংখ্যা ৩,৩৩,৪২,৯০১। মোট সংক্রমণের থেকে মোট সুস্থতার সংখ্যার তেমন ফারাক নেই। দেশেেখনও পর্যন্ত মারা গিয়েছেন, ৪,৫১,১৮৯ জন।গত ১৯ দিন ধরে দেশে করোনা ভাইরাসের দৈনিক সংক্রমণ ৩০ হাজারের নীচে রয়েছে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা কমতে কমতে ২০ হাজারের নীচে নেমে গিয়েছে। এদিকে অক্টোবর মাসে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ চরম আকার নিতে পাের বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল। কিন্তু সেটা এখনও পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে না। এদিেক গতকালই শিশুদের করোনা ভাইরাসের করোনা টিকার অনুমোদন দিয়েছে ডিজিসিএ।
অর্থাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে শিশুদের রক্ষা করতে তড়িঘড়ি কোভ্যাক্সিনের শিশুকের করোনা টিকার অনুমোদন েদওয়া হয়েছে। এই করোনা টিকা ২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের জন্য। খুব শীঘ্রই শিশুদের করোনা টিকা দেওয়া শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফে।এদিকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যানে কেরলের করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই উন্নত হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কেরলে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭,৮২৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় কেরলে মারা গিয়েছেন ১০৬ জন। এই প্রথম কেরলে অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ১ লক্ষের নীচে নাম। সন্তোষজনক রিপোর্ট কেরলে। কারণ করোনা সংক্রমণের প্রথম দফা থেকেই গত কেরলে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ভয়াভহ আকার নিয়েছিল।
কয়েকদিন আগে পর্যন্ত করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মক আকার নিয়েছিল কেরলে। সেই সংখ্যা ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এসেছে। মহারাষ্ট্রেও করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই উন্নত হয়েছে।