ব্যুরো রিপোর্ট: অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে বাংলাদেশ। প্রায় ১৪০ মিলিয়ন মানুষ অন্ধকারে ডুবে গিয়েছেন। গত কয়েক মাস ধরেই বিদ্যুৎ সকটে বিপর্যস্ত বাংলাদেশ। এই নিয়ে দেশে বিক্ষোভও হয়েছে। তারপরেও বিদ্যুৎ সংকট মেটেনি। মঙ্গলবার সকাল থেকেই বাংলাদেশের জাতীয় পাওয়ার গ্রিডে বিপর্যয় নেমে আসে তার জেরে দেশের সিংহভাগ এলাকা অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা, সিলেট, কুল্লায় সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাওয়ার গ্রিড সারাইয়ের কাজ হচ্ছে। দুপুর থেকে অন্ধকারে ডুবে রয়েছে গোটা রাজধানী। রাত্তিরের মধ্যে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী। তিনি ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন, দেশের তাবর ইঞ্জিনিয়ারা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ হচ্ছে।বাংলাদেশের অন্যতম বন্দর শহর চট্টোগ্রাম। সেখানে দীর্ঘক্ষণ বিদ্যুৎ বিপর্যকের কারণে বাণিজ্যের বিপুল ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। সেই সঙ্গে সপ্তাহের মধ্যভাগে এই ঘটনার জেরে ঢাকার প্রায় সব সরকারি দফতরের কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। একাধিক বেসরকারি দফতরের কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
দুপুর ২টো ৫ থেকে শুরু হয়েছে বিদ্যুৎ বিপর্যয়।সূত্রের খবর ঢাকার আমিন বাজার গ্রিডের সারাই অনেকটা শেষের পথে। মনে করা হচ্ছে রাতের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাবে। একদিকে যখন বিদ্যুৎ সংকট চরমে ঠিক তখন গতকাল বিদ্যুতের মাশুল বাড়িয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
তাতে জনমানসে আরও ক্ষোভের সঞ্চার হতে শুরু করেছে। কয়েকদিন আগেই ভারত সফরে এসেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। তাতে একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ৯টি মৌ স্বাক্ষর করেছে ভারত। তাতে যে বিদ্যুতের বিষয়টিও থাকবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই।
করোনা কালে ভারত সরকারের একাধিক সহযোগিতার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীকে ধন্যবাদ জািনয়েছেন শেখ হাসিনা।অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে বাংলাদেশ। প্রায় ১৪০ মিলিয়ন মানুষ অন্ধকারে ডুবে গিয়েছেন। গত কয়েক মাস ধরেই বিদ্যুৎ সকটে বিপর্যস্ত বাংলাদেশ। এই নিয়ে দেশে বিক্ষোভও হয়েছে।
তারপরেও বিদ্যুৎ সংকট মেটেনি। মঙ্গলবার সকাল থেকেই বাংলাদেশের জাতীয় পাওয়ার গ্রিডে বিপর্যয় নেমে আসে তার জেরে দেশের সিংহভাগ এলাকা অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে।বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা, সিলেট, কুল্লায় সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাওয়ার গ্রিড সারাইয়ের কাজ হচ্ছে। দুপুর থেকে অন্ধকারে ডুবে রয়েছে গোটা রাজধানী।
রাত্তিরের মধ্যে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী। তিনি ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন, দেশের তাবর ইঞ্জিনিয়ারা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ হচ্ছে।বাংলাদেশের অন্যতম বন্দর শহর চট্টোগ্রাম। সেখানে দীর্ঘক্ষণ বিদ্যুৎ বিপর্যকের কারণে বাণিজ্যের বিপুল ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে।
সেই সঙ্গে সপ্তাহের মধ্যভাগে এই ঘটনার জেরে ঢাকার প্রায় সব সরকারি দফতরের কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। একাধিক বেসরকারি দফতরের কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। দুপুর ২টো ৫ থেকে শুরু হয়েছে বিদ্যুৎ বিপর্যয়।সূত্রের খবর ঢাকার আমিন বাজার গ্রিডের সারাই অনেকটা শেষের পথে। মনে করা হচ্ছে রাতের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাবে। একদিকে যখন বিদ্যুৎ সংকট চরমে ঠিক তখন গতকাল বিদ্যুতের মাশুল বাড়িয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
তাতে জনমানসে আরও ক্ষোভের সঞ্চার হতে শুরু করেছে। কয়েকদিন আগেই ভারত সফরে এসেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। তাতে একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
বাংলাদেশের সঙ্গে ৯টি মৌ স্বাক্ষর করেছে ভারত। তাতে যে বিদ্যুতের বিষয়টিও থাকবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। করোনা কালে ভারত সরকারের একাধিক সহযোগিতার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীকে ধন্যবাদ জািনয়েছেন শেখ হাসিনা।