ব্যুরো রিপোর্ট : রাজনীতিক হিসাবে ফলোয়ার সংখ্যার বিচারে তিনিই সবার আগে। তাঁকে মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্মে ফলো করেন ৭ কোটির বেশি লোক। ট্যুইটারে সবচেয়ে বেশি ফলো হওয়া নেতাদের অন্যতম তিনি।
সেই পালকে নতুন মুকুট জুড়ল এবার। কথা হচ্ছে প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে। ট্যুইটারে দেশের তো বটেই, বাকি বিশ্ব নেতাদেরও মাত দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ২০০৯ সালে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন ট্যুইটার ব্যবহার করা শুরু করেন তিনি।
২০১০ এ মাত্র এক লাখ ফলোয়ার ছিল তাঁর। ২০২০র জুলাইয়ে সংখ্যাটা ছাপিয়ে যায়৬ কোটি। প্রধানমন্ত্রীর ফলোয়ার সংখ্যা লাগাতার বৃদ্ধির একটা বড় কারণ, তিনি নিজের প্রশাসনের যে কোনও কর্মসূচি রূপায়ণ, নতুন সাফল্য, চলতি ঘটনাবলী নিয়ে নিয়মিত ট্যুইট করেন, জনসংযোগ চালিয়ে যান।



দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ট্যুইটারে ফলো করেন ২ কোটি ৬৩ লাখের বেশি লোক। রাহুল গাঁধীর ফলোয়ার ১ কোটি ৯৪ লাখ। বিজেপি নেতারা প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইটারে ৭ কোটির বেশি ফলোয়ার সংখ্যা হওয়ায় শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
পীযূষ গোয়েল বলছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজীর ব্যক্তিগত জনসংযোগ, দৃষ্টিভঙ্গি ও নির্নায়ক পদক্ষেপ সারা দুনিয়ায় তাঁর জনপ্রিয়তাকে পুষ্ট করে চলেছে। এমন মাইলফলক অর্জনে আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন। আপনার নেতৃত্বে আমরা গর্বিত, অনুপ্রাণিত।
‘ কেশব প্রধান মৌর্য মোদীকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী নেতা আখ্যা দিয়ে ৭ কোটি ফলোয়ার সংখ্যা অর্জনে অভিনন্দন জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর পরই ট্যুইটারে সবচেয়ে বেশি ফলো হচ্ছেন পোপ ফ্রান্সিস।
৫ কোটি ৩০ লাখের বেশি তাঁর ফলোয়ার। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ট্যুইটারে ফলো করেন ৩ কোটি ৯০ লাখের মতো লোক। ৭০ লাখের বেশি ফলোয়ার ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমান্যুয়ল মাক্রঁর।