ব্যুরো রিপোর্ট: আগস্ট মাসের শেষের দিকে শুরু হতে পারে কালীঘাট স্কাইওয়াকের কাজ। মন্দিরের আশেপাসের দোকানগুলোকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করার পরেই এই কাজ শুরু হবে বলে খবর।
২০১৮ সালে কালীঘাট স্কাইওয়াক প্রকল্পের ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার। কিন্তু আশেপাশের দোকান ও হকারদের স্থানান্তর সংক্রান্ত সমস্যার কারণে তা স্থগিত হয়ে যায়।
তবে দোকান সরানো নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে প্রশাসনের সদর্থক কথা হয়েছে বলে খবর। সূত্রের খবর ইতিমধ্যে হাজরা পার্কে হকারদের স্থানন্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এর আগে কেএমসির তরফে হাজরা পার্কে ১৭৪টি স্টল তৈরি করা হয়েছিল। আর লটারির মাধ্যমে তা বিতরণ করা হয়েছিল। অবশ্য এই বিষয় নিয়ে হকারদের একাশের তরফে আপত্তি জানানো হয়েছিল।
এর পরেই তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেন পুরসভার প্রশাসকমন্ডলীর চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম এবং রাসবিহারীর বিধায়ক দেবাশিস কুমার। সেখানেই সব অচলাবস্থার অবসান ঘটে।
কেএমসির এক আধিকারিক জানিয়েছেন, আলচোনার মাধ্যমে হকারদেরকে স্থানান্তরের জন্য বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু, ব্যাবসা নতুন করে প্রতিষ্ঠা করতে সময় লাগবে হকারদের।
তার জন্য তাঁদের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই জন্য স্থানাতরের খরচ হিসেবে হকারদের ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।