ব্যুরো রিপোর্ট: রাত পোহালেই আনন্দে মাতোহারা হতে চলেছেন পুরীর সাধারণ মানুষ। সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মানুষও মজে উঠবেন আনন্দে। কারণ রাত পোহালেই ‘রথ যাত্রা’।
সেই জন্য ইতিমধ্যে সেজে উঠেছে পুরীর জগন্নাথধামের মন্দির। অন্যদিকে বাংলার বহু জায়গাতেও রথের মেলার আয়োজন করা হবে। কিছু কিছু জায়গায় বড় বড় রথ নিয়ে বেরোন সাধারণ মানুষ।
২০২২ সালে ‘রথ যাত্রা’ পড়েছে ১ জুলাই। এই দিনটিকে বাংলার গৃহস্থে ‘সোজা রথ’ বলা হয়ে থাকে। এর কিছুদিন পর আয়োজিত হয় ‘উল্টো রথ’।
যা নিয়ে পুরীর পাশাপাশি আনন্দে মেতে ওঠেন বাংলার সাধারণ মানুষ।২০২২ সালে ১ জুলাই পড়েছে ‘রথ যাত্রা’। এ দিন রথে চরে পুরীর গুণ্ডিচাতে মাসির বাড়িতে যান জগন্নাথ দেব, শুভদ্রা দেবী ও বলভদ্র।
বাংলার গৃহস্থে এই দিনটিকে ‘রথ যাত্রা’ বা ‘সোজা রথ’ হিসাবে পালন করা হয়। ৯ জুলাই মাসির থেকে ফেরেন জগন্নাথ দেব, শুভদ্রা দেবী ও বলভদ্র। এই দিনটিকে ‘বহুদা যাত্রা’ বলা হয়ে থাকে। বাংলার গৃহস্থে এই দিনটিকে ‘উল্টো রথ’ হিসাবে পালন করা হয়।
১. মঙ্গলবার, ৫ জুলাই হেরা পঞ্চমী। ১ তারিখের পর ৫ জুলাই পর্যন্ত পুরীর গুণ্ডিচা মন্দিরে থাকবেন জগন্নাথ দেব, শুভদ্রা দেবী ও বলভদ্র।
২. শুক্রবার, ৮ জুলাই সন্ধ্যা দর্শন। এই দিনে পুরীতে জগন্নাথ দর্শনকে খুবই পূণ্যের বলে মনে হয়।
৩. শনিবার, ৯ জুলাই জগন্নাথ দেব, শুভদ্রা দেবী ও বলভদ্র। দিনটিকে ‘বহুদা যাত্রা’ বলা হয়ে থাকে।
৪. রবিবার, ১০ জুলাই হল সুনাবেসা সমারোহ। এই সময় জগন্নাথ দেব, শুভদ্রা দেবী ও বলভদ্র রাজকীয় পোশাক পড়েন।
৫. সোমবার, ১১ জুলাই পালিত হবে আধার পানা উৎসব। এই দিন দুধ, চিনি ও শুকনো ফল দিয়ে বানানো বিশেষ পানীয় অর্পন করা হয় জগন্নাথ দেব, শুভদ্রা দেবী ও বলভদ্রকে।