ব্যুরো রিপোর্ট: রবিবার সারা দিনই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ কোথাও হাল্কা কোথাও মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে সেই কারণে রাজ্য জুড়ে আপাতত তাপমাত্রার সেরকম কোনও পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই। এমনটাই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
এদিন সকালে কলকাতার ন্যূনতম তাপমাত্রা সামান্যই কমেছে।এদিন সকালে দেওয়া আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘন্টা অর্থাৎ ২০ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলা বাদ দিয়ে বাকি জেলাগুলি আবহাওয়া শুকনো থাকার সম্ভাবনা।
এই দুই জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় অর্থাৎ ২১ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এ বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা।
বাকি জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে। সোমবার সারাদিনই হিমালয়ের পাদদেশ সংলগ্ন ৫ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে।
আগামী দিন চারেক রাতের তাপমাত্রার সেরকম কোনও পরিবর্তন হবে না বলেও পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।এদিন সকালে দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘন্টা অর্থাৎ ২০ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকালের মধ্যে সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে।
তবে পরবর্তী ২৪ ঘন্টা অর্থাৎ ২১ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে এর মধ্যে উপকূলের জেলাগুলি অর্থাৎ উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুরে বৃষ্টির পরিমাণটা তুলনামূলক বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সোমবার সারা দিন উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুরে বৃষ্টির রেশ থাকলেও বাকি জেলাগুলিতে তা থাকবে না। উত্তরবঙ্গের মতো দক্ষিণবঙ্গেও আগামী ৪ দিন রাতের তাপমাত্রার সেরকম কোনও পরিবর্তন হবে না বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
এদিন সকালে দেওয়া কলকাতা ও আশপাশের এলাকার পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ পরিষ্কার থাকবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৮ ও ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশ।
ব্র্যাকেটে আগের দিনের তাপমাত্রা
আসানসোল (১৩.৯)
বালুরঘাট (১৪)
বাঁকুড়া (১৩.৯)
ব্যারাকপুর (১৪.২)
বহরমপুর (১৩.৪)
বর্ধমান (১৪.৬)
ক্যানিং (১৫)
কোচবিহার (১০.৬)
দার্জিলিং (৪.৫)
দিঘা (১৬.৯)
কলকাতা (১৬.২)
মালদহ (১৫.৪)
পানাগড় (১১.৭)
পুরুলিয়া (১২.১)
শিলিগুড়ি (১১.৫)
শ্রীনিকেতন (১২.৭)