ব্যুরো রিপোর্ট: উমা কৈলাসে গিয়েছেন। কিন্তু বৃষ্টিতে খামতি নেই। এদিন ভোর থেকে কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় কয়েক পশলা হাল্কা বৃষ্টি হয়। পরে বৃষ্টি কমলেও মেঘলা আকাশ। তবে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস আপাতত রাজ্যের কোথাও ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই।
তবে আপাতত বিভিন্ন জায়গায় হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে বলেও জানানো হয়েছে।এদিন সকালে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আগামী ২৪ ঘন্টা অর্থাৎ ০৭ অক্টোবর শুক্রবার সকাল পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
আপাতত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস না থাকলেও শনিবার ও রবিবার উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ারে। আর রবিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে হিমালয়ের পাদদেশ সংলগ্ন ৫ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং,
আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে। আপাতত উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই বলেও জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে।এদিন সকালে দেওয়া আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ৮ অক্টোবর শনিবার সকাল পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের কোথাও ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই।
তবে প্রায় সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। দক্ষিণবঙ্গেরও কোথাও তাপমাত্রার পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই।এদিন ভোর থেকেই কলকাতা-সহ আশপাশের এলাকায় বৃষ্টি চলছে।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী মেঘলা আকাশের সঙ্গে দু-এক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন চাপমাত্রা থাকতে পারে ৩২ ও ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন চাপমাত্রা ২৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
যা স্বাভাবিক। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯০ শতাংশ।আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরের মধ্যভাগে একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছে। এই ঘূর্ণাবর্তের এলাকা থেকে একটি অক্ষরেখা ছত্তিশগড়, পূর্ব মধ্যপ্রদেশ,
মধ্য উত্তর প্রদেশ হয়ে উত্তরাখণ্ড পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।অন্যদিকে দেশের আরও এলাকা থেকে বর্ষা বিদায় নিতে শুরু করেছে। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমীবায়ু বিদায়ের রেখা উত্তর কাশি, নাজিবাবাদ, আগ্রা, গোয়ালিয়র, রাতলাম, ভারুচের ওপরে অবস্থান করছে।
ব্র্যাকেটে আগের দিনের তাপমাত্রা
আসানসোল (২৫.৩)
বহরমপুর (২৫.৪)
বাঁকুড়া (২৪.১)
বর্ধমান (২২.৮)
কোচবিহার (২৫.৩)
দার্জিলিং (১৪.৮)
দিঘা (২৫.৬)
কলকাতা (২৭.১)
দমদম
কৃষ্ণনগর
মালদহ (২৩.৮)
মেদিনীপুর (২৩.৮)
শিলিগুড়ি (২৫.৪)
শ্রীনিকেতন (২৪)