ব্যুরো রিপোর্ট: পরিষ্কার আকাশের সঙ্গে শুকনো আবহাওয়া থাকবে। রাতের তাপমাত্রা আরও কমবে। এমনটাই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। নয় নভেম্বর নাগাদ বাংলার উপকূল থেকে অনেক দূরে একটি নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
এদিন সকালে আবহাওয়া দফতরের তরফে বলা হয়েছে, পরবর্তী ৪৮ ঘন্টা অর্থাৎ ৮ নভেম্বর শনিবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার আবহাওয়া পুরোপুরি শুকনো থাকবে। হাল্কা কুয়াশা থাকবে, তবে কোথাও বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।
আগামী কয়েকদিনে রাতের তাপমাত্রা দু ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে বলে জানানো হয়েছে।এদিন সকালে দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘন্টায় অর্থাৎ ৮ নভেম্বরের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলার আবহাওয়াও শুকনো থাকবে।
কোনও কোনও জায়গায় হাল্কা কুয়াশা থাকবে পারে। পাশাপাশি আগামী কয়েকদিন রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি পর্যন্ত কমে যেতে পারে।কলকাতা ও আশপাশের এলাকার আগামী ২৪ ঘন্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সাধারণভাবে আকাশ পরিষ্কার থাকবে।
সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩০ ও ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। সকালের দিকে স্বাভাবিকভাবেই শীতের অনুভূতি থাকলেও, বেলা বাড়তেই তা উধাও হবে।উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে রাতের তাপমাত্রা আরও কমবে ১ থেকে ২ ডিগ্রির মতো। ৮ নভেম্বর সোমবার সর্বোচ্চ ২ ডিগ্রি নামতে পারে তাপমাত্রা।
তবে ৮ নভেম্বরের পরে তাপমাত্রা আর কমবে না। ন নভেম্বর মঙ্গলবার নাগাদ তাপমাত্রা ফের আগের জায়গায় চলে যাবে। এই মুহূর্তে উত্তর দিন থেকে হাওয়া আসছে। সেই কারণেই তাপমাত্রা হ্রাস। ৯ নভেম্বর নাগাদ দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরিরসম্ভাবনা রয়েছে।
সেই কারণে উত্তুরে হাওয়ার দাপট কমবে। আকাশে মেঘ থাকতে পারে, তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। সেই কারণেই তাপমাত্রা বাড়বে।এখন ভোরের দিকে ঠাণ্ডা থাকবে। কিন্তু দিনের বেলায় ঠাণ্ডা থাকবে না। তবে দিনের বেলায় কবে সোয়েটার ব্যবহার করতে হবে,
এর উত্তর পেতে গেলে অনেকদিন অপেক্ষা করতে হবে। বাংলায় ঠাণ্ডা আসে ভাগে ভাগে। টানা ঠাণ্ডা থাকে না। কেননা নয় উত্তরে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা থাকে আর দক্ষিণবঙ্গে বঙ্গোপসাগরে কোনও না কোনও সিস্টেম তৈরি হয়।
ব্র্যাকেটে আগের দিনের তাপমাত্রা
আসানসোল (১৭.৮)
বালুরঘাট
বাঁকুড়া (১৭.৩)
ব্যারাকপুর (১৮.৪)
বহরমপুর (১৯.৪)
বর্ধমান (২০.২)
ক্যানিং (১৯.৪)
কোচবিহার (১৬.৩)
দার্জিলিং (৮)
দিঘা (১৯.৮)
কলকাতা (১৯.৭)
মালদহ (২০.৮)
পানাগড়
পুরুলিয়া (১৫.৫)
শিলিগুড়ি (১৬.২)
শ্রীনিকেতন (১৬.৮)